আলী (রাঃ) এর
নির্বাচিত বাণীসমূহ
Exit
পর্ব-০১
►►ত্বরিত ক্ষমা-প্রদর্শন ভদ্রতার নিদর্শন। আর ত্বরিত প্রতিশোধ গ্রহণ হীনতার পরিচায়ক।
►►সম্মুখে তারিফ করে দুষমন সে জন ।
►►যে নিজে সতর্কতা অবলম্বন করে না, দেহরক্ষী তাকে বাঁচাতে পারে না।
►►তোমার যা ভাল লাগে তাই জগৎকে দান কর, বিনিময়ে তুমিও অনেক ভালো জিনিস লাভ করবে।
►►যে নিজের মর্যাদা বোঝে না অন্যেও তার মর্যাদা দেয় না!
►►মানুষের চরিত্র সত্য ও সুন্দর হলে তার কথাবার্তাও নম্র ভদ্র হয়।
►►অযাচিত দানই দান, চাহিলে অনেক সময় চক্ষুলজ্জায় লোকে দান করে, কিন্তু তা দান নহে।
►►আত্মীয়ত্যাগী ধনী অপেক্ষা আত্মীয়বত্সল গরিব ভালো।
►►স্বাস্থ্যের চাইতে বড় সম্পদ এবং অল্পে তুষ্টির চাইতে বড় সুখ আর কিছু নেই।
►►সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষন।
►►সম্মুখে তারিফ করে দুষমন সে জন ।
►►যে নিজে সতর্কতা অবলম্বন করে না, দেহরক্ষী তাকে বাঁচাতে পারে না।
►►তোমার যা ভাল লাগে তাই জগৎকে দান কর, বিনিময়ে তুমিও অনেক ভালো জিনিস লাভ করবে।
►►যে নিজের মর্যাদা বোঝে না অন্যেও তার মর্যাদা দেয় না!
►►মানুষের চরিত্র সত্য ও সুন্দর হলে তার কথাবার্তাও নম্র ভদ্র হয়।
►►অযাচিত দানই দান, চাহিলে অনেক সময় চক্ষুলজ্জায় লোকে দান করে, কিন্তু তা দান নহে।
►►আত্মীয়ত্যাগী ধনী অপেক্ষা আত্মীয়বত্সল গরিব ভালো।
►►স্বাস্থ্যের চাইতে বড় সম্পদ এবং অল্পে তুষ্টির চাইতে বড় সুখ আর কিছু নেই।
►►সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষন।
আলী (রাঃ) এর
নির্বাচিত বাণীসমূহ
Exit
পর্ব-২
►►ধনসম্পদ হচ্ছে কলহের কারণ, দুর্যোগের মাধ্যমে কষ্টের উপলক্ষে এবং বিপদ আপদের বাহন।
►►যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না, তা অন্যকে উপদেশ দিও না।
►►কার্পণ্য ত্যাগ করো নতুবা তোমার আপনজনরা তোমার জন্য লজ্জিত হবে এবং অপরে তোমাকে ঘৃণা করবে।
►►কৃপণতা সকল বদভ্যাসের সম্মিলিত রুপ। এটা এমনি এক লাগাম যা দ্বারা যে কোন অন্যায়ের দিকে টেনে নেওয়া চলে।
►►শত্রুরা শত্রুতা করতে কৌশলে ব্যর্থ হলে তারপর বন্ধুত্বের সুরত ধরে।
►►মনে রেখো তোমার শত্রুর শত্রু তোমার বন্ধু, আর তোমার শত্রুর বন্ধু তোমার শত্রু।
►►হীনব্যক্তির সম্মান করা ও সম্মানীয় ব্যক্তির অপমান করা একই প্রকার দোষের বড়দের সম্মান কর, ছোটরা তোমাকে সম্মান করবে।
►►যা সত্য নয় তা কখনো মুখে এনো না । তাহলে তোমার সত্য কথাকেও লোকে অসত্য বলে মনে করবে।
►►বুদ্ধিমান ও সত্যবাদী ব্যক্তি ছাড়া আর কারো সঙ্গ কামনা করো না।
►►হযরত আলী (রাঃ) মতে নিন্মলিখিত কারণসমুহ দেখা দিলে ক্ষমতাসীনদেরকে রাজ্য-হারা হতে হয়।
(ক) অযোগ্য অনুপযুক্ত লোকের হাঁতে রাজ্য ক্ষমতা থাকলে।
(খ) যোগ্য ব্যক্তিকে রাজ্য ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিলে ।
(গ) দেশ হতে সুবিচার চলে গেলে। ( কেননা রাজ্য ক্ষমতা স্থায়িত্বের একমাত্র সোপান হলো সুবিচার প্রতিষ্ঠা করা)।
(ঘ) মানুষ যখন নীতিহারা হয়ে প্রচলিত আইন ও কর্তব্য কাজে ফাকি দিতে থাকে।
(ঙ) শাসক শ্রেণীর লোকজন বৃহৎ সমস্যাসমূহকে বাদ দিয়ে ক্ষুদ্র বিষয়ের প্রতি গুরুত্ব প্রদান করলে।
►►যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না, তা অন্যকে উপদেশ দিও না।
►►কার্পণ্য ত্যাগ করো নতুবা তোমার আপনজনরা তোমার জন্য লজ্জিত হবে এবং অপরে তোমাকে ঘৃণা করবে।
►►কৃপণতা সকল বদভ্যাসের সম্মিলিত রুপ। এটা এমনি এক লাগাম যা দ্বারা যে কোন অন্যায়ের দিকে টেনে নেওয়া চলে।
►►শত্রুরা শত্রুতা করতে কৌশলে ব্যর্থ হলে তারপর বন্ধুত্বের সুরত ধরে।
►►মনে রেখো তোমার শত্রুর শত্রু তোমার বন্ধু, আর তোমার শত্রুর বন্ধু তোমার শত্রু।
►►হীনব্যক্তির সম্মান করা ও সম্মানীয় ব্যক্তির অপমান করা একই প্রকার দোষের বড়দের সম্মান কর, ছোটরা তোমাকে সম্মান করবে।
►►যা সত্য নয় তা কখনো মুখে এনো না । তাহলে তোমার সত্য কথাকেও লোকে অসত্য বলে মনে করবে।
►►বুদ্ধিমান ও সত্যবাদী ব্যক্তি ছাড়া আর কারো সঙ্গ কামনা করো না।
►►হযরত আলী (রাঃ) মতে নিন্মলিখিত কারণসমুহ দেখা দিলে ক্ষমতাসীনদেরকে রাজ্য-হারা হতে হয়।
(ক) অযোগ্য অনুপযুক্ত লোকের হাঁতে রাজ্য ক্ষমতা থাকলে।
(খ) যোগ্য ব্যক্তিকে রাজ্য ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিলে ।
(গ) দেশ হতে সুবিচার চলে গেলে। ( কেননা রাজ্য ক্ষমতা স্থায়িত্বের একমাত্র সোপান হলো সুবিচার প্রতিষ্ঠা করা)।
(ঘ) মানুষ যখন নীতিহারা হয়ে প্রচলিত আইন ও কর্তব্য কাজে ফাকি দিতে থাকে।
(ঙ) শাসক শ্রেণীর লোকজন বৃহৎ সমস্যাসমূহকে বাদ দিয়ে ক্ষুদ্র বিষয়ের প্রতি গুরুত্ব প্রদান করলে।